অনেক আগেই ঘোষণা হয়েছিল এই পিএম বিশ্বকর্মা যোজনা, তবে এবারে বিশ্বকর্মা পূজোর দিন থেকেই সারা দেশে চালু হল কেন্দ্রের এই নতুন যোজনা। PM Viswakarma Yojana অনুসারে যে যে সুবিধা মিলবে, তা হয়তো ইতিমধ্যেই অনেকে জেনে গেছেন। তবে কোথায় কীভাবে আবেদন করতে হবে আর সেক্ষেত্রে কাদের লাগছে কোন কোন কাগজপত্র! আবেদন করার পর কী কাজ করে নেওয়া খুবই জরুরী, কবে থেকে পাবেন টাকা, টাকা পেতে কোন কাজ করতেই হবে, কী কাগজ না থাকলে পাবেন না এই যোজনার সুবিধা- এই সকল বিষয়ে জানতে দেখুন আজকের এই প্রতিবেদন।
পিএম বিশ্বকর্মা যোজনা ২০২৩
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নিজেই জানিয়েছেন যে, তিনি দেশের যারা কারিগর আছেন, তাদের সুবিধার্থে চালু করছেন এই বিশেষ প্রকল্প। কেন্দ্রের সরকার তাদের জন্য আর্থিক সুবিধা প্রদান করছেন।
এবারে মোট ১৮ টি পেশার সাথে যুক্ত শ্রমিকদের পিএম বিশ্বকর্মা যোজনার সুবিধা মিলবে। সেক্ষেত্রে কেন্দ্রের সরকার ১৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। এক্ষেত্রে ট্রেনিং দেওয়ার ব্যবস্থাও করা হবে।
স্বাভাবিক ভাবে ট্রেনিং নিতে টাকা দিতে হয়। কিন্তু কেন্দ্রের এই নতুন PM Viswakarma Yojana -এর মাধ্যমে নিজেকে যুক্ত করলে ট্রেনিং তো মিলবে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। আর এর সাথে সাথে ট্রেনিং চলাকালীন প্রতিদিন মিলবে ৫০০ করে টাকা। এতে তাদের ট্রেনিং নিতে হবে না কোন বাড়তি খরচ। এছাড়াও ট্রেনিং শেষে নিজের ব্যবসা শুরু করতে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনার জন্য আরও মিলবে ১৫,০০০ টাকা। তবে কারা হবেন উপকৃত! দেখে নেওয়া যাক।
কী কী নথি দিতে হবে পিএম বিশ্বকর্মা যোজনায় নাম নথিভুক্ত করতে?
এক্ষেত্রে পিএম বিশ্বকর্মা যোজনাতে প্রার্থীর যা যা প্রয়োজন হবে, তা হল-
- ১৮ বছরের প্রমাণ
- আধার কার্ড
- পরিচয় পত্র
- রেশন কার্ড
- বাসস্থানের প্রমাণ
- সক্রিয় মোবাইল নম্বর
- জাতি প্রমাণপত্র
- ব্যাঙ্ক একাউন্ট নম্বর
- পাসপোর্ট সাইজের ফটো
মিলবে কী কী সুবিধা!
- পিএম বিশ্বকর্মা যোজনাতে বিনামূল্যে ট্রেনিং এর সুবিধা
- ট্রেনিং শেষে সার্টিফিকেট প্রদান
- ট্রেনিং চলাকালীন পিম বিশ্বকর্মা যোজনায় মিলবে প্রতিদিন ৫০০ করে টাকা
- নথি ও দক্ষতা যাচাই এর পর পিএম বিশ্বকর্মা যোজনাতে ৫-৭ দিনের তথা ৪০ ঘন্টার প্রাথমিক প্রশিক্ষণ প্রদান
- এরপর আগ্রহী প্রার্থীরা চাইলে ১৫ দিনের তথা ১২০ ঘন্টার ট্রেনিং নিতে পারেন
PM Viswakarma Yojona -এর ট্রেনিং শেষে যা যা পাবেন
- টুলকিট কেনার জন্য পিএম বিশ্বকর্মা যোজনা অনুসারে পাবেন ১৫ হাজার টাকার অনুদান, তবে সেক্ষেত্রে ভারতে নির্মিত যন্ত্রপাতি কিনতে হবে।
- আর্থিক ঋণ হিসেবে জামানতযুক্ত এন্টারপ্রাইজ লোন হিসেবে ১ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। সেক্ষেত্রে এই লোন দেওয়া হবে ১৮ মাসে জন্য। এর মধ্যে টাকা পরিশোধ করতে হবে।
- সঠিক সময়ের মধ্যে টাকা ঋণ পরিশোধ করে দিলে এরপর মিলবে আরও ২ লক্ষ টাকার ঋণ। সেটি মিলবে ৩০ মাসের জন্য।
- সুদের হার হবে ৫% আর সবথেকে বড় কথা হল এই লোনের ক্রেডিট গ্যারান্টি ফি ভারত সরকার নিজেই বহন করবে। অর্থাৎ আপনাকে কোন গ্যারান্টার খুঁজতে হবে না।
- ডিজিটাল বিপণন এর ক্ষেত্রে পিএম বিশ্বকর্মা যোজনাতে মিলবে সহায়তা। সেক্ষেত্রে সরকারি শংসাপত্র সহ, প্রোডাক্ট ব্র্যান্ডিং, গুণগত মানের শংসাপত্র, ই-কমার্স, বানিজ্য মেলাতে বিজ্ঞাপণ ছাড়াও অন্যান্য ক্ষেত্রে মিলবে সরকারি সহায়তা।
আবেদন করতে পারবেন কারা এই পিএম বিশ্বকর্মা যোজনাতে!
প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনা (PM Vishwakarma Yojana) সম্পর্কে কিছু বিষয়:
- প্রকল্পের নাম: প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনা (PM Vishwakarma Yojana) / প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা কৌশল সম্মান যোজনা (PM Vishwakarma Koushal Samman Yojana),
- কারা আবেদন করতে পারবেন: পিএম বিশ্বকর্মা যোজনাতে কেবলমাত্র পারম্পরিক শিল্পকার এবং কারিগররা আবেদন করতে পারবেন।
- প্যাকেজের নাম: প্রধানমন্ত্রী বিকাশ (PM- VIKAS), PM-Viswakarma Yojana
- আবেদন প্রক্রিয়া: অনলাইন, আবেদন করার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।
সরকারি সুবিধার ৪ সহজ ধাপ
কোন পেশার মানুষ সুবিধা পাবেন এই পিএম বিশ্বকর্মা যোজনাতে!
- কাঠ ভিত্তিক ছুতার, নৌকা নির্মাতা
- স্বর্ণকার
- রাজমিস্ত্রী
- কামার,
- পাথর খোদাইকারী,
- তালার শিল্পি,
- টুলকিট মেকার
- কুমোর
- মুচি
- ঝুড়ি,
- মাদুর, ঝারু প্রস্তুত কারক,
- নাপিত,
- মালা প্রস্তুতকারক,
- কয়ার,
- পুতুল নির্মাতা,
- জামা কাপড় ধোলাই এর সাথে যুক্ত,
- দর্জি,
- ফিসিং নেট মেকার
- ব্রোঞ্জ, পিতল, তামা, ডায়াস, বাসনপত্র, মূর্তি প্রস্তুতকারক
- এছাড়াও আরও অন্যান্য শিল্পের সাথে যুক্ত ব্যক্তিরাও আবেদন করতে পারবেন, লিস্ট জানতে CSC -তে জানতে পারেন।
পিএম বিশ্বকর্মা যোজনাতে আবেদন করার সঠিক পদ্ধতি
পিএম বিশ্বকর্মা যোজনাতে অনলাইনে আবেদন করার পদ্ধতি দেখে নেওয়া যাক। এই আবেওদন হবে সম্পূর্ণ অনলাইন পদ্ধতির মাধ্যমে। অফলাইনে আবেদন করার কোন সুবিধা নেই। তবে আগ্রহীরা নিজে থেকে এই আবেদনে করতে পারবেন না। এক্ষেত্রে আবেদন করতে আপনাকে যেতে হবে CSC তথা কেন্দ্রের লাইসেন্স প্রাপ্ত Customer Service Centre –এ। এই সংক্রান্ত বিষয়ে আরও জানতে আমাদের কমেন্টে লিখতে পারেন।
Step 1: প্রথমে আপনাকে এই পিএম বিশ্বকর্মা যোজনার অফিশিয়াল ওয়েবসাইট এ যেতে হবে, https://pmvishwakarma.gov.in/ এবং সেখানে হোম পেজে যেতে হবে।
Step 2: এবার এই হোম পেজের লগইন (login) অপশনে ক্লিক করতে হবে। নিচের দিকে যেখানে CSC-Artisons (CSC- View E- Shram Data) এই অপশন দেখতে পাবেন, যার উপরে আপনাকে ক্লিক করতে হবে। তার সাথে CSC ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।Step 3: CSC ব্যবহারকারী নিবন্ধিত আবেদনকারীর বিবরণ থেকে দেখতে পারেন। তাই সেখানে সেই আবেদনকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন এবং তাদের পিএম বিশ্বকর্মা যোজনাতে নিবন্ধিত করতে পারেন।
Step 4: কারিগরদের নাম রেজিস্ট্রেশন করতে পিএম বিশ্বকর্মা যোজনা অনুসারে CSC ব্যবহারকারীদের লগইন ড্রপ ডাউন থেকে CSC রেজিস্টার কারিগর বিকল্পটি নির্বাচন করতে হবে।
Step 5: আপনার CSC ব্যবহারকারীর নাম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন (login) করুন।
Step 6: ‘No’ সিলেক্ট করুন, “আপনার পরিবারে কোনো সরকারি কর্মচারী আছে কিনা”। আপনি কি কেন্দ্রীয় সরকার বা রাজ্য সরকারের তরফ থেকে প্রকল্পের অধীনে স্ব-কর্মসংস্থান ব্যবসার বিকাশের জন্য ক্রেডিট/লোন সুবিধা নিয়েছেন কি না। যেমন গত ৫ বছরের মধ্যে পিএমইজিপি (PMEGP), পিএম স্বানিধি (PM SVANidhi), মুদ্রা (Mudra) ইত্যাদি। এরপর “continue” বাটনে ক্লিক করুন আর পরের পেজে এগিয়ে যান।
Step 7: এরপর আপনার সামনে একটি নতুন পেজ ওপেন হবে, সেখানে আপনাকে কিছু তথ্য দিতে হবে।যেমন:- আপনার Aadhar Authentication করতে হবে, তবে এখানে আপনার আধার কার্ড অবশ্যই আপনার চালু থাকা মোবাইল নাম্বারের সাথে লিঙ্কড থাকতে হবে। এরপর OTP বাটনে ক্লিক করুন। এবং ওটিভি ভেরিফিকেশন এসে যাবে আপনার আধার কার্ডের সাথে লিংক থাকা মোবাইল নাম্বারে।
Swasthyasathi Card Beneficiary Hospital: স্বাস্থ্যসাথী কার্ড এর সুবিধা পাবেন কোথায়, দেখুন লিস্ট।
Step 8: তারপরে বায়োমেট্রিক ব্যবহার করে আধার কার্ডের ডিটেইলস সম্পাদন করুন। বায়োমেট্রিক ব্যবহার করে প্রমাণীকরণের জন্য বায়োমেট্রিক (biometric) বাটনে ক্লিক করুন এবং বায়োমেট্রিক প্রমাণীকরণ করুন। পিএম বিশ্বকর্মা যোজনাতে অনলাইনে আবেদন করার পদ্ধতি এর বাকি ধাপ গুলি দেখে নেওয়া যাক।
Step 9: ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি রেজিস্ট্রেশন ফর্ম খুলে যাবে। এই রেজিস্ট্রেশন ফর্মে আপনার পার্সোনাল ডিটেইলস ফিলাপ করতে হবে। যেমন ধরুন আপনার নাম, বাবার নাম, স্বামী/স্ত্রীর নাম, জন্মতারিখ এবং লিঙ্গ এগুলি আধার কার্ড থেকে পাওয়া যাবে। বৈবাহিক অবস্থা অর্থাৎ বিবাহিত কিনা নির্বাচন করুন, কারিগরের বিভাগ (GEN/SC/ST/OBC) নির্বাচন করুন।কারিগর দিব্যাঙ্গজন কিনা তা নির্বাচন করুন। কারিগর একই রাজ্যে ব্যবসা করছেন কি না তা নির্বাচন করুন এবং সংখ্যালঘু শ্রেণী নির্বাচন করার সময় কারিগর সংখ্যালঘু বিভাগের অন্তর্গত কি না তা নির্বাচন করুন৷
Step 10: কন্টাক্ট ডিটেলস সেকশনে, মোবাইল নম্বর এবং অন্যান্য নম্বরটি ও PAN কার্ড নম্বর লিখুন যদি আপনার কাছে থাকে।
Step 11: ফ্যামিলি ডিটেলস সেকশনে, রেশন কার্ড নম্বর, যদি আধার কার্ড নম্বরের সাথে লিঙ্ক করা থাকে তবে রেশন কার্ড নম্বর এবং পরিবারের বিবরণ অটোমেটিক জনবহুল হবে, অন্যথায় পরিবারের বিবরণ আনতে রেশন কার্ড নম্বর লিখুন। যদি রেশন কার্ড না থাকে তবে ম্যানুয়ালি পারিবারিক তথ্য যোগ করুন।
Step 12: আধার কার্ড ডিটেইলস সেকশনে, আধার কার্ড এর ঠিকানা, জেলা, রাজ্য এবং পিন কোড নম্বর অটোমেটিক ভাবে পূরণ করা হবে। যদি আধার কার্ড এর ঠিকানা বর্তমান ঠিকানার মতো হয় তবে “Same as Aadhar address ” এ ক্লিক করুন এবং নির্বাচন করুন কারিগর কোন গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে আসেন বা যদি হ্যাঁ হয় তবে ব্লক এবং গ্রাম পঞ্চায়েত নির্বাচন করুন। কারিগররা শহরাঞ্চলের বাসিন্দা হলে ‘না’ নির্বাচন করুন আপনি যদি গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে আসেন ULB নাম নির্বাচন করুন।
Step 13: আধার ঠিকানার বিবরণ বিভাগে যদি আধার ঠিকানা ভিন্ন হয় তবে ‘Other’ নির্বাচন করুন এবং কারিগররা গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে আসে কি না তা নির্বাচন করুন এবং বর্তমান ঠিকানার বিশদ বিবরণ লিখুন।
Step 14: পেশা / ব্যবসার বিবরণ (Profession/Trade Details) বিভাগে কারিগরদের পেশার / ব্যবসার নাম নির্বাচন করুন। তারপর উল্লেখ করতে হবে যে, তিনি তাঁর পেশা / ব্যবসা পারিবারিক পেশা এবং ব্যবসার ঠিকানা নির্বাচন করুন। ব্যবসার ঠিকানা যদি আধারের মতো হয় তবে “Same as Aadhar address” নির্বাচন করুন, যদি বর্তমান ঠিকানার মতো হয় তবে “Same as Current address” নির্বাচন করুন৷Step 15: সেভিং ব্যাংক একাউন্ট (Saving Bank Details) এর বিবরণ বিভাগে, কারিগরদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নাম নির্বাচন করুন, IFSC কোড লিখুন, ব্যাঙ্কের শাখার নাম নির্বাচন করুন এবং অ্যাকাউন্ট নম্বর লিখুন এবং অ্যাকাউন্ট নম্বরটি পুনরায় দিয়ে নিশ্চিত করুন।
Step 16: ক্রেডিট সাপোর্ট (Credit Support) বিভাগে কারিগরের প্রয়োজনীয় ক্রেডিট সাপোর্ট (হ্যাঁ বা পরে) এবং যদি ক্রেডিট সাপোর্ট প্রয়োজন হয় তাহলে তা নির্বাচন করুন। ১ লাখ (1,00,000) পর্যন্ত পরিমাণ লিখুন। কারিগর একই সেভিং ব্যাংক শাখা থেকে ঋণ নিতে হলে পছন্দের ব্যাংক শাখা থেকে ঋণ নিতে “Same as saving bank account” নির্বাচন করুন।অন্যথায় কারিগররা অন্য কোনো ব্যাংকের শাখা থেকে ঋণ নিতে চাইলে ‘other’ নির্বাচন করুন এবং ব্যাংক ও শাখা (Branch) নির্বাচন করুন। যেখানে কারিগররা ঋণ নিতে চান। ঋণের উদ্দেশ্য নির্বাচন করুন এবং আন্তঃ বিদ্যমান ঋণের বকেয়া তথ্য যদি থাকে এবং উল্লেখ করুন মোট মাসিক পারিবারিক আয়।
Step 17: ডিজিটাল ইন্সেন্টিভ সেকশন (Digital Incentive Section) বিভাগে কারিগরের কোন ইউপিআই আইডি (UPI ID) যদি থাকে তবে তা নির্বাচন করুন, হ্যাঁ বা না নির্বাচন করুন। যদি হ্যাঁ হয় upi ID er বিবরণ দিন। সম্ভব থাকলে ইউপিআই আইডি লিঙ্কযুক্ত মোবাইল নম্বরটিও লিখুন।
Step 18: দক্ষতা প্রশিক্ষণ বিভাগটিতে (Skill Training) স্কিমের উপাদানগুলির সুবিধাগুলি পড়ুন এবং বুঝুন।
Step 19: বিপণন সহায়তা বিভাগে (Marketing Support), এই স্কিমের অধীনে উপলব্ধ বিভিন্ন বিপণন সম্পর্কিত সহায়তা সুবিধা নির্বাচন করুন।
Step 20: ঘোষণা এবং শর্তাবলী ‘Accept’ করুন।
Step 21: সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়ার পরে Submit বোতামে ক্লিক করুন। একটি রেজিস্ট্রেশন নম্বর তৈরি হবে, সেখানে চাওয়া সমস্ত কাগজপত্র অথবা ডকুমেন্টস স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে। আর সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে।
Step 22: এরপর আপনার সামনে আবার একটি নতুন পেজ ওপেন হবে, আর এখানে দেখতে পাবেন আপনার অ্যাপ্লিকেশন নাম্বারটি, আর সেই নাম্বারটি সংগ্রহ করে সেভ করে রাখুন, পরবর্তীতে প্রয়োজন পড়বে। একটি প্রিন্ট আউট নিয়ে রাখবেন।
পিএম বিশ্বকর্মা যোজনা অনুসারে সঠিকভাবে আবেদন করে লাভ নিন। আরও আপডেট জানতে আমাদের জানাতে পারেন কমেন্টে। এছাড়া বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের আপডেট পেতে আমাদের সাথে যুক্ত থাকতে পারেন। সকলে সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন। গুগল নিউজে পড়তে পারেন আমাদের প্রতিবেদন।
Post Disclaimers
'whatsupbengal.in' একটি বাংলা অনলাইন ব্লগ নিউজ পোর্টাল। এই নিবন্ধে এবং আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে প্রদত্ত তথ্যগুলি বিশ্বাসযোগ্য, যাচাই করা এবং অন্যান্য বড় মিডিয়া হাউস থেকে নেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা সমস্ত ব্যবস্থা নিয়েছি। এই ওয়েবসাইটে দেওয়া বিষয়বস্তু শুধুমাত্র তথ্য ও শিক্ষামূলক উদ্দেশ্যে।
যোগাযোগ - wspbengal@gmail.com
নম্বর - 6297256750 (হোয়াটসঅ্যাপ)
আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন